ইরানের ইসলামি বিপ্লবের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা সাইয়্যেদ আলী খামেনেয়ীর একজন জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা বলেছেন যে এশিয়ার তিনটি স্বাধীন শক্তি হিসেবে ইরান,চীন এবং রাশিয়া নতুন বিশ্বব্যবস্থা গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
অর্থনৈতিক সহযোগিতা সংস্থা বা ইকোর সদস্য দেশগুলোর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীদের চতুর্থ বৈঠক তেহরানে সদস্য দেশগুলোর উপমন্ত্রী এবং মন্ত্রীদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ইরানে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত জোর দিয়ে বলেছেন, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিষেধাজ্ঞার হুমকি সত্ত্বেও, সমস্ত যৌথ প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য তার দেশ ইরানের সাথে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে।
বিশ্লেষণধর্মী ওয়েবসাইট “মিডল ইস্ট মনিটর” এক প্রতিবেদনে লিখেছে, ইরান ও সৌদি আরব যদি একটি যৌথ অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তাগত ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারে তাহলে তা তাদের নিজেদেরই স্বার্থ রক্ষার পাশাপাশি গোটা পশ্চিম এশিয়ায় স্থিতিশীলতা ও শান্তি জোরদার হবে।
ইরানের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক শহর ইস্ফাহানে অবস্থিত 'ইস্ফাহান বিশ্ববিদ্যালয়' এখন দেশের অন্যতম প্রভাবশালী উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করছে।
ইরানি পার্লামেন্টের ডেপুটি স্পিকার ফিলিস্তিনকে ইসলামী বিশ্বের এক নম্বর সমস্যা হিসেবে উল্লেখ করে জোর দিয়ে বলেছেন: গত দুই বছরে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলিরা যে অপরাধ করেছে তার জন্য ইহুদিবাদীদের বিচার করতে হবে।