বিশ্লেষণধর্মী ওয়েবসাইট “মিডল ইস্ট মনিটর” এক প্রতিবেদনে লিখেছে, ইরান ও সৌদি আরব যদি একটি যৌথ অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তাগত ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারে তাহলে তা তাদের নিজেদেরই স্বার্থ রক্ষার পাশাপাশি গোটা পশ্চিম এশিয়ায় স্থিতিশীলতা ও শান্তি জোরদার হবে।
ইরানের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক শহর ইস্ফাহানে অবস্থিত 'ইস্ফাহান বিশ্ববিদ্যালয়' এখন দেশের অন্যতম প্রভাবশালী উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করছে।
ইরানি পার্লামেন্টের ডেপুটি স্পিকার ফিলিস্তিনকে ইসলামী বিশ্বের এক নম্বর সমস্যা হিসেবে উল্লেখ করে জোর দিয়ে বলেছেন: গত দুই বছরে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলিরা যে অপরাধ করেছে তার জন্য ইহুদিবাদীদের বিচার করতে হবে।
রানের প্রেসিডেন্ট ইরান ও ইরাকের রেল পরিবহন নেটওয়ার্কের সংযোগকে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করার জন্য একটি প্রধান অক্ষ বলে অভিহিত করেছেন এবং এই কৌশলগত প্রকল্প বাস্তবায়নের গতি বাড়ানোর ওপর জোর দিয়েছেন।