এজেন্সি
দি হোয়াইট বেলুন

দি হোয়াইট বেলুন

দি হোয়াইট বেলুন

একটি ছোট মেয়ে ইরানি নববর্ষে একটি গোল্ডমিফশ কিনতে চায়। সে বিশ্বাস করে যে তাদের পুকুরের গোল্ডফিশগুলো খুব পাতলা এবং আকর্ষণীয় নয়। রাস্তার ধারের দোকানে যে গোল্ডফিশ সে দেখেছে সেটা তার কাছে বড় ও আকর্ষণীয় মনে হয়। সে তার মাকে বিরক্ত করতে থাকে এবং অবশেষে তার মা তাকে গোল্ডফিশ কিনে দিতে রাজি হয়। মেয়েটি তার মাকে বলে যে, একটি গোল্ডফিশের দাম ১০০ তুমান (ইরানি মুদ্রা)। তার মা তাকে একটি ৫০০ তুমানের নোট দেয় এবং ভাঙ্গতি টাকা তাকে ফেরত দিতে বলে। মেয়েটি দোকানে যাওয়ার পথে সাপের খেলা দেখায় রত হয়। সাপুড়েরা তার মাছের পাত্র থেকে টাকা উঠিয়ে নিয়ে বলতে থাকে যে এই ছোট মেয়েটি তাদের জন্য ৫০০ তুমান দিয়েছে। কিন্তু মেয়েটি বলে যে সে এই টাকা তাদেরকে দেয়নি। শেষ পর্যন্ত সাপুড়েরা তার টাকা ফিরিয়ে দেয়। দোকানে যাওয়ার পথে সে আবার টাকার নোটটি হারিয়ে ফেলে। দোকানে পৌঁছে সে দেখে তার কাছে টাকাটি নেই। দোকানদার তাকে টাকাটি খুঁজে আনতে বলে। একজন বৃদ্ধা মহিলা তাকে টাকা খুঁজে পেতে সহায়তা করেন। তারা দেখতে পায় যে এটি নর্দমার মধ্যে আটকে আছে। বৃদ্ধা তার পরিচিত একজন টেইলরকে মেয়েটিকে সাহায্য করার অনুরোধ করে চলে যান। এর মধ্যে মেয়েটির ভাইও এসে পড়ে। টাকাটি নর্দমা থেকে তোলার জন্য তারা অন্যের সহায়তা চায় এবং তারা লাঠি দিয়ে টাকাটি তোলার চেষ্টা করতে থাকে। কিন্তু ব্যর্থ হয়।  অবশেষে  একজন কিশোর বেলুন বিক্রেতা তার বেলুন বিক্রি করা টাকা দিয়ে চুইংগাম কিনে আনে এবং সেটি চিবিয়ে লাঠির সাথে লাগিয়ে টাকাটি নর্দমা থেকে তুলে আনে। মেয়েটি টাকা হাতে পাওয়ার পর বেলুন বিক্রেতাকে কিছু না বলেই দৌড়ে মাছের দোকানে চলে যায় এবং তার সামনে দিয়েই মাছ হাতে নিয়ে বাড়ির পথে যেতে থাকে। আর বেলুন বিক্রেতা একাকী চুপচাপ বসে থাকে।

অভিনয়ে: আইদা মোহাম্মদখানি, মোহসেন কফিলি, ফেরেশতে সদরএরফানি প্রমুখ

মুক্তির সন: ১৯৯৫

দি হোয়াইট বেলুন
0
প্রযোজক: কোরুশ মাযকুরি
পরিচালক: জাফর পানাহি

ইসলামিক কালচার অ্যান্ড কমিউনিকেশন অর্গানাইজেশন হল ইরানি সংস্থাগুলির মধ্যে একটি যেটি সংস্কৃতি ও ইসলামিক গাইডেন্স মন্ত্রণালয়ের সাথে অধিভুক্ত; এবং 1995 সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।[আরও]

:

:

:

: