• Oct 29 2025 - 06:26
  • 5
  • : 1 minute(s)

অ্যানিমিয়ার ইরানি ওষুধ গোটা বিশ্বের মনোযোগ আকর্ষণ করছে

ইরানি বিজ্ঞানীরা প্রথম প্রজন্মের ইনজেকশনযোগ্য ন্যানো আয়রন সাপ্লিমেন্ট তৈরি করেছে বলে খবর প্রকাশিত হওয়ার পর আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তা ব্যাপক সাড়া ফেলেছে এবং ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে।

ইরানি বিজ্ঞানীরা প্রথম প্রজন্মের ইনজেকশনযোগ্য ন্যানো আয়রন সাপ্লিমেন্ট তৈরি করেছে বলে খবর প্রকাশিত হওয়ার পর আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তা ব্যাপক সাড়া ফেলেছে এবং ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারীরা ইরানি বিজ্ঞানীদের নানা সাফল্যের প্রতি ইঙ্গিত করে উজ্জ্বল অতীতকেও স্মরণ করেছেন। তারা আয়রন ঘাটতির কারণে সৃষ্ট অ্যানিমিয়া দ্রুত এবং কম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সঙ্গে চিকিৎসার জন্য ইনজেকশনযোগ্য ওষুধ “ফেরিক কার্বোক্সিমালটোস” তৈরিকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।

পার্সটুডে জানিয়েছে- বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সূত্রে জানা গেছে যে, আয়রন-ঘাটতির অ্যানিমিয়া বিশ্বের সবচেয়ে সাধারণ পুষ্টি সংক্রান্ত রোগগুলোর একটি এবং দুই'শ কোটির বেশি মানুষ এই সমস্যায় ভুগছে।

ইরানি ওষুধটির একটি প্রধান সুবিধা হলো এটি এক সেশনে উচ্চ মাত্রার আয়রন- সর্বোচ্চ ১,০০০ মিগ্রা—প্রদান করতে সক্ষম, সেটা কোনো গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই। এর ফলে বারবার হাসপাতালে যাওয়ার প্রয়োজন কমে যায় এবং সামগ্রিক চিকিৎসা প্রক্রিয়া সংক্ষিপ্ত হয়।

আরও একটি সুবিধা হলো- এই ইরানি পণ্যের উচ্চ নিরাপত্তা মান রয়েছে। এ কারণে কিডনি রোগী, কেমোথেরাপি নিচ্ছেন এমন ক্যান্সার রোগী এবং গর্ভবতী মহিলারাও এই ওষুধ ব্যবহার করতে পারেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এ কারণে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন। জার্মানির একজন নেটিজেন লিখেছেন, “আমার এই সমস্যা আছে এবং আমি ইরানের বৈজ্ঞানিক দক্ষতার ওপর বিশ্বাস করি।”

আরেকজন নেটিজেন আলি আব্বাসি বলেছেন, “আমি সবসময় বলি, ইরানিরা বিশ্বের সর্বোচ্চ আইকিউ'র অধিকারী। পুরো পশ্চিমা বিশ্ব এবং যুক্তরাষ্ট্রই কল্পনাও করতে পারে না ইরানিরা কী ধরনের সাফল্য অর্জন করতে সক্ষম। এ কারণেই তারা ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে চায়—কারণ তারা ইরানি মেধার সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে পারে না।”

ড. আসামা নামের একজন নেটিজেন “বিশ্বের জন্য শুভ সংবাদ” শিরোনাম দিয়ে নিচে লিখেছেন: “এটি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আয়রন-ঘাটতির সমস্যায় বিশ্বের লাখ লাখ ভুগছে।”#

পার্সটুডে

Dhaka Bangladesh

Dhaka Bangladesh

.

:

:

:

: